কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি।। আওয়ামীলীগ দুঃশাসনের প্রেতাত্তা ইউনুস খলিফার সাথে কৃষকদলের নেতা আলী হোসেন খন্দকারের বাকবিতন্ডা হয়। পরে এ
ঘটনা তাৎক্ষনিক সমাধান করে দেওয়া হয়। তবুও আওয়ামী নেতা ইউনুস খলিফা তার ছেলে বাচ্চু খলিফাকে জানালে, সে ১০/১২ জনের সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে ওই রাতেই আলী হোসেনের দোকানে লুটপাট চালায় এবং তার ছেলের উপর হামলা
চালিয়ে রক্তাক্ত জখম করে। এ সময় শ্রমিক দলের নেতা জসিম মৃধা ছাড়াতে গেলে তিনিও হামলার শিকার হন। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁর ছেলেকে ন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেরে বাংলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
নির্জলা সত্য ঘটনাকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে আওয়ামীলীগ নেতার ভিন্ন কৌশলে উদোরপিন্ডি বুদোরঘারে চাপানোর অপচেষ্টায় লিপ্ত থেকে গনমাধ্যম কর্মীদের ভুল তথ্য পরিবেশন করে সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদে সোমবার বিকেলে কলাপাড়া রিপোর্টার্স ক্লাবের হলরুমে সংবাদ সম্মেলন করেন।
কৃষক দলের নেতা আলি হোসেন এবং শ্রমিক দলের নেতা জসিম মৃধার পক্ষে এমন লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন কুয়াকাটা পৌরসভার ৮ নং ওয়ার্ড যুবদলের সভাপতি মো. শহিদুল ইসলাম।
এসময় জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের কুয়াকাটা পৌর আহবায়ক আলী হোসেন খন্দকার, পৌর শ্রমিক দলের সিনিয়র সহ সভাপতি মো. জসিম মৃধা সহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
লিখিত বক্তব্যে তিনি উল্লেখ করেন, কুয়াকাটা জিরো পয়েন্টে রবিবার রাতে বাদাম খাওয়াকে কেন্দ্র করে আমাদের উপর হামলা চালিয়ে উল্টো আমাদেরই বিরুদ্ধে মহিপুর থানায় মামলা দায়ের করেন। আবার সাংবাদিক ভাইদের ভুল বুঝিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করেছেন। আমরা এর তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
এ ব্যপারে অভিযুক্ত বাচ্চু খলিফার সাথে মুঠো ফেনে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তিনি তার ব্যবহৃত ফোন রিসিভ করেননি। ফলে তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।